আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপিত

নিউজটি শেয়ার করুন

ফাতেমা আফরোজ,দৈনিক জনতার অধিকার ডট কমঃআজ (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারীর কাজের স্বীকৃতি প্রদান, নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা, নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ, নারীর সাফল্য উদযাপন ও নারীদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে দিনটি পালিত হয়।

নারী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য- ‘নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ, এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ।’ নারীর উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও নানাবিধ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাতে এই প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের নারীদের সাফল্য আজ অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। নারীর উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকেও নানাবিধ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। এবারের আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য যথার্থ হয়েছে।

গৃহকর্মে নারীর শ্রম ও অবদানকে জাতীয় অর্থনীতিতে মূল্যায়নের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের নারীরা এগিয়ে যাবে বলেও প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

নারী শক্তি হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম এক শক্তি। যে শক্তি ছাড়া পৃথিবী অচল। বছরে ৩৬৫ দিন আর তার মধ্যে একটি মাত্র দিন হচ্ছে নারী দিবস। আর এই দিবসটি শুধু মাত্র বাংলাদেশ পালন করা হয় না, বিশ্বজুড়ে পালন করা হয়।

আন্তর্জাতিক নারী দিবসের পূর্বনাম ছিল আন্তর্জাতিক কর্মজীবী নারী দিবস। আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়প্রত্যেক মার্চ মাসের ৮ তারিখে। আর এই দিবসটি পালন করে তাই প্রতি বছর মার্চ মাস আসলেই বিশ্বজুড়ে নারী দিবসকে ঘিরে অনেক আয়োজন করা হয়। কিন্তু আমরা কি জানি আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে? এবং কেন পালন করা হয়?

আজ নারী জাতি প্রশ্নবিদ্ধ, নেই মান মর্যাদা, থাকলেও নেই গুরুত্ব। আজ নারী জাতি কে, মা জাতিকে করা হয় তুচ্ছতাচ্ছিল্য। সংসারে পুরুষ যেভাবে ভরণপোষণের দায়িত্ব নেই তদ্রূপ মা জাতি করে সুন্দর ,সুশৃঙ্খল।

আন্তর্জাতিক নারী দিবসের এই প্রত্যাশা করি যে, প্রত্যেক নারী জাতি তার নিজস্ব মতামত,বাক স্বাধীনতা এবং নিজস্ব অধিকার আদায় করুক যা আমাদের সংসার ,দেশ ,সমাজ উন্নয়নে মান অব্যাহত রাখবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *